“সঞ্জয় রাউত বলেছেন যে কেউ একজন অবশ্যই ইস্রায়েল দূতাবাসকে এখন একটি চিঠি পাঠাতে প্ররোচিত করেছে যাতে রাউতের টুইটটি এক মাস আগে পোস্ট করা এবং মুছে ফেলা হয়েছিল।”
“শিবসেনা (উদ্ধব বালাসাহেব ঠাকরে) নেতা সঞ্জয় রাউত বলেছিলেন যে তার হিটলারের টুইট যা তিনি মুছে দিয়েছেন তা ইস্রায়েলকে আঘাত করার জন্য নয় তবে টুইটের এক মাস পরে ইস্রায়েল দূতাবাসের চিঠিটি প্রমাণ করে যে দূতাবাসকে কেউ প্ররোচিত করেছিল। ইসরায়েল দূতাবাস লিখেছিল পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এবং লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা সঞ্জয় রাউতের “ইহুদি-বিরোধী” টুইটের বিষয়ে তাদের হতাশা প্রকাশ করেছেন। গাজার আল-শিফা হাসপাতালে হামলার পর, সঞ্জয় রাউত X-এ লিখেছেন, যা আগে টুইটার নামে পরিচিত ছিল, তিনি বুঝতে পেরেছিলেন যে হিটলার কেন ব্যবহার করেছিলেন ইহুদিদের এত ঘৃণা করা।”
“এক্স-এ সেই পোস্টটি শেয়ার করার অনেক দিন হয়ে গেছে। আমি সেই পোস্টটি মুছে ফেলেছি। আমি আমার পোস্টে হিটলারের উল্লেখ করেছি কিন্তু ইসরায়েলকে আঘাত করার কোনো উদ্দেশ্য ছিল না। আমি হামাস যেভাবে দক্ষিণ ইসরায়েলে হামলা করেছে তার সমালোচনা ও নিন্দা করেছি। এবং নিরীহ জীবন নিয়েছিল। একই নিঃশ্বাসে, যাইহোক, আমি গাজার হাসপাতালগুলিতে যেভাবে আক্রমণ করা হয়েছিল, নবজাতক ও শিশুদের হত্যা করা হয়েছিল এবং তাদের প্রয়োজনীয় সরবরাহ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল তার নিন্দাও জানিয়েছি। আমি বিশ্বাস করি যে যুদ্ধের সময় শিশুদের লক্ষ্যবস্তু করা উচিত নয়, “সঞ্জয় রাউত বলেছিলেন। “
এক মাস পরেই ভারতে ইসরায়েলের হাইকমিশন আমাকে পোস্টটি লিখেছিল। আমি মনে করি কেউ হয়তো তাদের আমাকে লিখতে প্ররোচিত করেছে,” রাউত বলেছিলেন।
“সঞ্জয় রাউত বলেছেন যে হিটলারের টুইট পোস্ট করার এবং মুছে ফেলার এক মাস পরে ইসরায়েল দূতাবাসের চিঠি এসেছিল।”
হামাস ইসরায়েলে হামলার সাত দিন পর ১৪ অক্টোবর পোস্টটি করা হয়। পোস্টটি সমালোচনার মুখে পড়তেই সঞ্জয় রাউত পোস্টটি মুছে দেন। টুইটটিকে হলোকাস্টের সমর্থন হিসাবে দেখা হয়েছিল।”
“সঞ্জয় রাউত বলেছিলেন যে তিনি ইস্রায়েলের উপর হামাসের আক্রমণের নিন্দাও করেছিলেন এবং তার হিটলারের টুইটটি ইস্রায়েলকে আঘাত করার জন্য নয় বরং গাজায় ঘটে যাওয়া অমানবিক ঘটনার সমালোচনা করা ছিল।
ইজরায়েল দূতাবাস 7 অক্টোবরের হামলার বিষয়ে ভারতের অবস্থানের জন্য ভারতকে ধন্যবাদ জানিয়েছে। ভারত সন্ত্রাসী হামলার নিন্দা করেছে কিন্তু ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সমস্যার দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানে তার বিশ্বাসের কথা বলেছে।”
